ঋণ
অসময়ি বৃষ্টি ফোঁটা বইয়ের পাতায় শুন্যতায় লুপ্ত অভিমানী জাগাও, জাগাও তাকে মৃতগঙ্গা পাড়ে কলুষে আগুন জ্বালো ঘুমপাড়ানির৷ কোকিলের আত্মা উড়ে বিনয়ে বিলীন.. কর্কশের মূল্য ধার্য করি৷ হে বাতাস ঋণী রেখো, দয়িতার বেশে সুদ নিতে এসো প্রতিদিন৷ শিশির ও কুয়াশার মাঝামাঝি এসে শিথিল রোদের ঢেউয়ে স্নান৷ সেসব ঋণের শোধ সবুজ পুড়িয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে সূর্য অগ্নিকুণ্ড নিয়ে ফেরো ঘর৷ পাখিদের ডানা পুড়ে নিভে আসে রবীন্দ্রপ্রহর৷ কোন দিক, কতদিন... পথ ভুলে গেছে আষাড়-শ্রাবণ দালান ও রাজপথে যন্ত্রাংশের খুলি কোন মন্ত্রে বেঁচে যাবে অর্ধমৃত প্রজাপতিগুলি?