মুক্তি

ভিন্ন দেশ, ভিন্ন সম্প্রদায়, জাতির মিলন রূপকথার বেদবাক্য নয়৷ নদীর প্রবাহ নয় যে সমুদ্রের বুকে তার সন্ধিগানে নাচতে নাচতে বসন্তকে ডাকে৷ দক্ষিণের রাগ আর উত্তুরে চেরাউ অঙ্ক কষতে বসেছিল এক পেয়ালা মদ আর কফির আড্ডায়, জমেনি৷ নতুন কোন পন্থা বের করতে চেয়েছিল তারা মিলনের পথে...

নিজেকে না ভাঙলে অণু এই বিশ্ব জলও পেত না৷
গোঁ বড় বালাই, যারা একে ঈষ্ট দেবতার স্থানে বসিয়ে পূজার পর স্থাপন করেছে.. তারা কেন মিছিমিছি চন্দ্রবিন্দু ধারণ করবে? "গো" হয়েই থাকুক না হয়৷

আজ থেকে বাধন খুলেছি, নিজের দু চোখ আর একগাছা অদৃশ্য সুতোর৷ কচ্ছপকে টেনে তুলে সমুদ্রের ঢেউয়ের ওপরে ছড়ানো হীরকজলবিন্দু দেখানো মূর্খতা৷ আজ তার মুক্তির অধ্যায়ে শিখনের অন্তিম কলম চালিয়েছি৷

বালির ভেতর থেকে যদি কোন দিন আত্মগ্লানি উঠে আসে তীক্ষ্ণ স্বরে বিনম্র প্রত্যয়ে.. নতুন অধ্যায় হবে মুক্তির বাঁধন৷

Comments

Popular posts from this blog

প্রথম কবিতা তোমার জন্য

জ্যোৎস্না প্রেমের রাত

তোমার সেই গোলাপী ঠোঁট